একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২
- লেখক: ছাত্র মজলিস প্রকাশনা বিভাগ
- প্রকাশক: ছাত্র মজলিস প্রকাশনা বিভাগ
একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
জ্ঞান অর্জন, চরিত্র গঠন ও সমাজ বিপ্লবের জিহাদে শরীক হোন
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস
www.chhatra-majlis.org.bd
একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। আল্লাহ তা’য়ালার সর্বোৎকৃষ্ট সৃষ্টি। অনুপম গঠনশৈলী এবং চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দিয়ে আল্লাহ মানুষকে তাঁর খলিফা বা প্রতিনিধির মর্যাদায় অভিষিক্ত করে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। যুগে যুগে নবী-রাসূল ও তাঁর অবতীর্ণ কিতাবের মাধ্যমে বাতলে দিয়েছেন জীবন যাপনের সঠিক পদ্ধতি-প্রকৃত কল্যাণ-অকল্যাণ ও সফলতার সরল পথ-সিরাতুল মুস্তাকীম। হযরত মুহাম্মদ (সা.) হচ্ছেন এ ধারার সর্বশেষ নবী। মহাগ্রন্থ আল-কুরআন হচ্ছে মানবজাতির পথ চলার বিশুদ্ধতম আলোকবর্তিকা। আল্লাহ জোর করে মানুষের উপর তাঁর বিধান চাপিয়ে দিতে চান না। তিনি দেখতে চান মানুষ নিজের ইচ্ছায় এই শাস্তির পথ বেছে নেয় কিনা। ইতিহাস বলছে মানুষ যখন তার এই স্বাধীনতার অপব্যবহার করে আল্লাহর পথ থেকে সরে গেছে, তখনই জীবন সম্পর্কে স্বচ্ছ-সঠিক ধারণা ও দায়িত্বানুভূতির অভাবই সকল সংকটের মূল কারণ।
আল্লাহ তা’য়ালাই এই সমগ্র বিশ্বজাহানের সৃষ্টিকর্তা, মালিক ও প্রভু। নিরংকুশ সার্বভৌমত্বের অধিকারী একমাত্র তিনিই। পবিত্র কুরআনের ঘোষণা-’সৃষ্টি তাঁর বিধানও তাঁরই’। তাই সকল প্রকার আনুগত্য ও দাসত্ব পরিহার করে একমাত্র আল্লাহর নির্দেশের অনুবর্তী হওয়া এবং তদনুসারে জীবন ও সমাজ গঠনের মধ্যেই প্রকৃত সাফল্য ও মুক্তি নিহিত। যুগে যুগে নবী-রাসূলগণ এ দাওয়াত নিয়েই এসেছিলেন।
আরেকটি মহাসত্যের দিকে নবী-রাসূলগণ আহ্বান জানিয়েছেন মানুষকে। এ জীবনই মানুষের শেষ নয়। মৃত্যুর পর তাকে প্রবেশ করতে হবে আখেরাতের অনন্ত জীবনে। পার্থিব জীবন একটা ক্ষণস্থায়ী পরীক্ষাগার মাত্র। জীবনের সমগ্র কাজ-কর্মের জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে আখেরাতে। এর আলোকেই নির্ধারিত হবে মানুষের শেষ পরিণতি জান্নাত অথবা জাহান্নাম। দুনিয়ার জীবনকে আল-কুরআনের পথে পরিচালিত করলেই জান্নাতের অনন্ত সুখের অধিকারী হওয়া যাবে। নতুবা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে আরেক ধ্রুবসত্য-জাহান্নাম। বলাবাহুল্য, আখেরাতের সফলতা লাভের উদ্দেশ্যেই আমাদের সকল প্রচেষ্টাকে কেন্দ্রীভূত ও নিয়োজিত করতে হবে। বস্তুত পরকালে জবাবদিহির মানসিকতার অনুপস্থিতিই একজন মানুষকে ক্রমান্বয়ে অন্যায় ও স্বেচ্ছাচারিতার পথে ঠেলে দেয়।
মুসলমান কোনো ব্যক্তি বিশেষের নাম নয়। ব্যক্তি জীবনে একাকী শুধু মুসলমান থাকাও যায় না। তাগুত ও জাহেলিয়াতে পরিপূর্ণ সমাজ এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক। তাই এ সমাজকে ইসলামের আলোকে ঢেলে সাজানো প্রতিটি মুসলমানের ঈমানী কর্তব্য। এর জন্য প্রয়োজন একটা পূর্ণাঙ্গ বিপ্লব।
কিন্তু এ মহান কাজ যেমন বিচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব নয়, তেমনি শুধু ব্যক্তির আন্তরিকতা এর জন্য যথেষ্ট নয়। প্রয়োজন সক্রিয় প্রচেষ্টা ও একটা সুসংবদ্ধ আন্দোলনের। মুসলমানদেরকে তাই সংগঠিত হতে হবে। সংঘবদ্ধতা মুসলিম জীবনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে দুনিয়াতে ন্যায়নীতির প্রতিষ্ঠা ও অন্যায়ের প্রতিরোধ করা। নবী-রাসূলগণ যুগে যুগে এ কাজেরই নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁদের অনুপস্থিতিতে সেই শাশ্বত আন্দোলনের গতিধারাকে অব্যাহত রাখার দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে ‘উম্মতে মুহাম্মদী’র উপর। সেই দ্বীনি দায়িত্ব আঞ্জাম দেয়ার উদ্দেশ্যেই জ্ঞান অর্জন, চরিত্র গঠন ও ইসলামী সমাজ বিপ্লবের জিহাদের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে ১৯৯০ সালের ৫ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, এদেশের তরুণ ছাত্রসমাজের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
এই সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো, কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে ব্যক্তি জীবনের পরিশুদ্ধি, সমাজব্যবস্থার সার্বিক পরিবর্তনের মাধ্যমে ইহকালীন কল্যাণ লাভ এবং এই প্রচেষ্টার ফলশ্রুতিতে আল্লাহর সন্তোষ ও পরকালীন মুক্তি অর্জন।
মৌল কর্মনীতি
সার্বিক বিষয়ে আল-কুরআন, রাসূল (সা.)-এর সুন্নাহ এবং খোলাফায়ে রাশেদীনের আদর্শ অনুসরণ।
কর্মসূচি
দাওয়াত: ছাত্র সমাজের কাছে ইসলামের সৌন্দর্য তুলে ধরা, তাদের মধ্যে ইসলামী জ্ঞানার্জনে উৎসাহ সৃষ্টি এবং ইসলামের বিধি-বিধান অনুসরণের দায়িত্বানুভূতি জাগ্রত করা।
সংগঠন: যে সব ছাত্র ইসলামী আন্দোলনে অংশ নিতে আগ্রহী তাদেরকে এই সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত করা।
প্রশিক্ষণ : এই সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত ছাত্রদেরকে ইসলামী জ্ঞান প্রদান, সে অনুযায়ী চরিত্র গঠন এবং মানবীয় গুণাবলির বিকাশ সাধনের মাধ্যমে তাদেরকে ইসলামী সমাজ বিপ্লবের যোগ্য কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার পদক্ষেপ গ্রহণ।
আন্দোলন : ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্গঠন, ছাত্র সমাজের সমস্যা সমাধানে ভূমিকা পালন এবং শোষণ, জুলুম, নৈতিক ও সাংস্কৃতিক অবক্ষয় থেকে মানবতার মুক্তির জন্য ইসলামী বিপ্লবের লক্ষ্যে জনমত গঠন ও আন্দোলন গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালানো।
কার্যক্রম
প্রথম দফা-দাওয়াত
ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও আবেদন
গ্রুপভিত্তিক দাওয়াত
সাপ্তাহিক ও মাসিক সাধারণ সভা
চা-চক্র
শিক্ষা সফর
কৃতী সংবর্ধনা
নবীন বরণ
বক্তৃতা, বিতর্ক, রচনা ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা
পোস্টারিং, লিফলেট ও পরিচিতি বিতরণ ও তথ্যপ্রযুক্তির সদ্ব্যবহার
দেয়ালিকা, সাময়িকী ও কিশোর পত্রিকা প্রকাশ
আলোচনা সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম।
দ্বিতীয় দফা-সংগঠন
সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সমন্বয়ে গঠিত হয় কেন্দ্রীয় সংগঠন।
সাংগঠনিক কাঠামো
কেন্দ্রীয় সংগঠন, সদস্য শাখা, জেলা শাখা ও সহযোগী সদস্য শাখা সমন্বয়ে এই সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো গঠিত হয়।
সদস্য শাখা: যেখানে ছাত্র মজলিসের দু’য়ের অধিক সদস্য থাকেন সেখানে সদস্য শাখা গঠিত হয়। সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে একজন নির্বাচিত সভাপতি-এর দায়িত্ব পালন করেন।
জেলা শাখা: কেন্দ্রীয় সভাপতি কর্তৃক নিযুক্ত একজন সভাপতি জেলা শাখার দায়িত্ব পালন করেন।
সহযোগী সদস্য শাখা: যেখানে ছাত্র মজলিসের দু’য়ের অধিক সহযোগী সদস্য থাকেন সেখানে সহযোগী সদস্য শাখা গঠিত হয়। একজন সভাপতি সহযোগি সদস্য শাখার দায়িত্ব পালন করেন।
সাংগঠনিক স্তর
প্রাথমিক সদস্য: যদি কোনো ছাত্র সংগঠনের আদর্শ ও কর্মসূচি সমর্থন করেন এবং সংগঠনের নির্ধারিত প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণ করেন তবে তিনি এই সংগঠনের প্রাথমিক সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন।
কর্মী: যে সকল শিক্ষার্থী এ সংগঠনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কর্মসূচিতে একমত হয়ে সংগঠনে যোগদান করেন এবং সক্রিয়ভাবে দাওয়াতি কাজ করেন, সংগঠনের সভাসমূহে নিয়মিত যোগদান করেন, বায়তুলমালে এয়ানত দেন ও ব্যক্তিগত রিপোর্ট রাখেন তারাই কর্মী।
সহযোগী সদস্য : যদি কোনো ছাত্র সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং মৌল কর্মনীতির সাথে ঐকমত্য পোষণ করেন, এই সংগঠনের কর্মসূচি ও কার্যপ্রণালির সাথে সচেতনভাবে একমত হন, ইসলামের আবশ্যকীয় কর্তব্যসমূহ পালন করেন এবং সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন তাহলে তিনি এই সংগঠনের সহযোগী সদস্য হওয়ার যোগ্য হবেন।
সদস্য : যদি কোনো ছাত্র ইসলামী নীতিমালার আলোকে নিজের জীবন গঠন এবং সমাজে ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেন, এই সংগঠনের কর্মসূচি ও কার্যপ্রণালির সাথে পূর্ণ ঐকমত্য পোষণ করেন এবং তা বাস্তবায়নের প্রচেষ্টায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন, এই সংগঠনের সংবিধানকে সম্পূর্ণরূপে মেনে চলেন, তার জীবনে ইসলাম নির্ধারিত মৌলিক বিধানসমূহ যথাযথভাবে পালন করেন, কবীরা গুনাহসমূহ থেকে দূরে থাকেন এবং সংগঠনের আদর্শ, কর্মসূচি ও কর্মপন্থার বিপরীত কোনো সংস্থার সাথে সম্পর্ক না রাখেন, তাহলে তিনি এই সংগঠনের সদস্য হওয়ার যোগ্য হবেন।
তৃতীয় দফা-প্রশিক্ষণ
পাঠাগার প্রতিষ্ঠা
প্রশিক্ষণ চক্র
কুরআন ও হাদীস শিক্ষা ক্লাস
মাসআলা-মাসায়েল শিক্ষা ক্লাস
সামষ্টিক অধ্যয়ন
শিক্ষা সভা
কর্মশালা
স্কীল্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম
স্পীকারস্ ফোরাম
লেখক ফোরাম
সাংস্কৃতিক ফোরাম
ব্যক্তিগত রিপোর্ট সংরক্ষণ
তরবিয়তী সফর
শবগুজারী ও জিকির মাহফিল
নফল ইবাদত ও দোয়া-দরূদ
এহতেসাব বা গঠনমূলক সমালোচনা
আত্মবিচার।
চতুর্থ দফা-আন্দোলন
ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের দাবিতে সংগ্রাম
ছাত্রকল্যাণ ও ছাত্র সমস্যা সমাধানের দাবিতে সংগ্রাম
ছাত্রকল্যাণের জন্য আমাদের কর্মসূচি হলো: স্টাইপেন্ড প্রদান, লজিং সংগ্রহ, টিউশনি সংগ্রহ, ল্যান্ডিং লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা, ফ্রি কোচিং ক্লাস, ভর্তি গাইড প্রকাশ, ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট গ্রহণ, ভর্তিকালীন সহযোগিতা, প্রশ্নপত্র, সাজেশন, নোট বিলি, আবাসন ব্যবস্থা, রক্তের গ্রুপ নির্ণয় এবং ব্লাড ব্যাংক প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি
নেতৃত্ব ও কর্মীবাহিনী গঠন
জনমত গঠন।
সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, সাংস্কৃতিক বিকৃতি, অর্থনৈতিক শোষণ ও নির্যাতন আমাদের জাতীয় জীবনের অগ্রগতির পথে এক মারাত্মক চ্যালেঞ্জ।
ছাত্র মজলিস চায় সকল প্রকার শোষণ ও নিপীড়নের অবসান ঘটিয়ে মুক্তির চাবিকাঠি হিসেবে ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করতে। আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা আমাদের লক্ষ্য। ছাত্র মজলিস বিশ্বাস করে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের গ্যারান্টির একমাত্র সূত্রই হচ্ছে ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা।
ছাত্র মজলিস চায় পার্থিব লোভ-লালসা মুক্ত এমন একদল আদর্শ চরিত্রবান ও যোগ্যতম কর্মী বাহিনী গড়ে তুলতে- যারা হবে জালিম ও জুলুমের উৎখাতে আপোসহীন সংগ্রামী, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের সার্বিক নেতৃত্ব দানে খোদাদ্রোহীদের চেয়ে যোগ্যতর। প্রচলিত রাজনৈতিক স্রোতের বিপরীতে ছাত্র মজলিস চায় জ্ঞান অর্জন ও চরিত্র গঠনের মাধ্যমে ছাত্র সমাজের বিকশিত জীবন এবং মননশীল প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে একটি গঠনমূলক ও আপোসহীন আন্দোলন গড়ে তুলতে।
এ আন্দোলন স্বপ্ন দেখছে এমন একদল মর্দে মুমিনের যারা ঘন কুয়াশার যবনিকা ছিন্ন করে নি য় আসবে সোনালি প্রভাতের উজ্জ্বল আলোকচ্ছটা; যার প্রত্যাশায় মানবতা আজ প্রতীক্ষিত।
ইসলামী ছাত্র মজলিস মহাসত্যের প্রেরণায় উদ্দীপ্ত ছাত্র সমাজকে আহবান জানাচ্ছে হেরার রাজতোরণের আলোকোজ্জ্বল পথে-ন্যায়, শান্তি ও কল্যাণের পথে, শাহাদাতের গৌরবদীপ্ত রাজপথে।
আসুন, আমরা আল্লাহর রজ্জুকে আঁকড়ে ধরি। তাঁরই নির্দেশিত পথে জীবনকে গড়ে তুলি, তাঁরই রঙে নিজেকে রাঙিয়ে তুলি আর মানবীয় প্রভুত্বের উৎখাত সাধনের মাধ্যমে ইনসাফপূর্ণ এক শান্তিময় সমাজ কায়েম করি। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
ছাত্র মজলিসকে জানতে হলে পড়ুন
সংবিধান
কার্যপ্রণালী
আমাদের দাওয়াত
বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলন: ইসলামী ছাত্র মজলিস
ছাত্র পরিক্রমা
Students Review
প্রকাশনায়
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস
২/২, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৩১৮৩২৭
E-mail: chhatra.majlis@gmail.com
মূল্য: ২ টাকা মাত্র